bangla golpo

আগন্তুক বৃদ্ধ পার্ট ২ | বাংলা ছোট জীবনের গল্প

প্রথম পার্ট পড়ুনঃ বাস্তব জীবনের ছোট গল্প আগন্তুক বৃদ্ধ এমন গরমেও মাঠে ঘাটে কাজ করছে কিছু লোক। রিকশা চালাচ্ছে কেউ কেউ। কেউ আবার মাটি খোঁড়াখুঁড়ি করছে। এদের কথা ভেবে কষ্ট হয় ওয়াসিমের। ওরা অপেক্ষা করছে বৃদ্ধটির জন্য। কখন আসবে চেয়ে আছে পথের দিকে। ওদের তিনজনের হাতেই তিনটি কাপড়ের ব্যাগ। বাসার কিছু পুরনো জামা-কাপড় নিয়ে এলো তিনজন। সাথে পাঁচশ করে টাকা। বৃদ্ধের …

Read More »

বাস্তব জীবন নিয়ে গল্প আগন্তুক বৃদ্ধ | বাংলা বাস্তব জীবনের ছোট গল্প

আমগাছটা ছিলো বলেই রক্ষা। না হলে এক টুকরো ছায়াও মিলতো না এখানে। কী হতো আমাদের তাই ভাবছি। ভাবছি টিফিন আওয়ারে আমাদের স্কুলের ভেতরেই বসে থাকতে হতো। বলেই থামলো ওয়াসিম। সীমান্ত বললো- ঠিকই বলেছিস, দোস্ত। এ আমগাছটি আমাদের ভাগ্য বটে। এর ছায়ায় আমরা নিজেদের ডুবিয়ে রাখছি। নইলে এই রোদে মাথা গরম হয়ে যেতো। পিয়াল বললো- যা গরম পড়ছে! খেলাধুলা তো বন্ধই। হাঁটা …

Read More »

ছোট হাসির গল্প পুরোনো বন্ধু পার্ট ২ | বাংলা চরম হাসির গল্প

প্রথম পার্ট পড়ুনঃ কমেডি হাসির গল্প পুরোনো বন্ধু মাসুদ এতক্ষণ ফোনালাপ শুনছিল । এবার মোবাইল সেটটা এগিয়ে দেন মহিলা। নিন, মার সাথে কথা বলুন। ত্রিশ বছর পর ক্লাসমেটের সাথে কথা বলবে। গলাটা ঝেড়ে কেশে নেয় মাসুদ। হ্যালো, আমি মাসুদ বলছি। বাড্ডা হাইস্কুলের সেই মাসুদ, ফারুকের কথা মনে আছে? দাঁড়াও, দাঁড়াও মাসুদ। তোমার সাথে অনেক কথা আছে। নাম্বারটা সেভ করে রাখ। বাড়ি গিয়ে …

Read More »

এলিয়েন বন্ধু পার্ট ২ | বাংলা ছোটদের শিক্ষামুলক গল্প

প্রথম পার্ট পড়ুনঃ ছোটদের মজার গল্প এলিয়েন বন্ধু তুমি বৃষ্টিকে এতো ভয় পাও কেন? পানি আমাদের চরম শত্রু। আগুনে পুড়লে তোমাদের যেরকম কষ্ট হয়, পানিতে ভিজলে আমাদেরও সেরকম কষ্ট হয়। বুঝলাম। বললো অনামিকা। যতদিন বৃষ্টি পড়বে, ততদিন তুমি আমার কাছে থেকো। তোমার কোনো অসুবিধা হবে না। মাথা ডানে দুলিয়ে সুন্দর একটা হাসি দিয়ে এলিয়েন বললো, তোমাকে অনেক ধন্যবাদ বন্ধু। অনামিকা এলিয়েনকে বাসার সবার …

Read More »

শিশুদের মজার গল্প এলিয়েন বন্ধু । বাংলা ছোটদের কাল্পনিক গল্প

চৈত্রমাস চললেও সূর্যের নেই রাগী রাগী বৈরী আবহাওয়া। আষাঢ় মাসের মতো মেঘলা আকাশ, কখনো বা গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি, কখনো বা মুষলধারে। এই বৈরী আবহাওয়ার কারণে মা অনামিকাকে ঘরের বাইরে যেতে নিষেধ করেন। অনামিকা বাইরে যেতে পারে না, মাঠে গিয়ে বন্ধুদের সাথে খেলতে পারে না। এতে তার মন খুব খারাপ হয় । সে যায় দাদুর কাছে। দাদু ও দাদু? সবেমাত্র নামাজ শেষ করেছেন দাদু। …

Read More »

রিলেশনের কষ্টের গল্প বড় ছেলে পার্ট ২ | ছেলেদের কষ্টের গল্প

প্রথম পার্ট পড়ুনঃ মধ্যবিত্ত ছেলেদের কষ্টের গল্প বড় ছেলে জমির চাচার দোকানে গিয়ে বাকি টাকাগুলো পরিশোধ করলাম। দশ কেজি চাল কিনে বাড়ি এলাম। বাবার হাতে কিছু টাকা দিয়ে বললাম- টাকাগুলো ধরো। বাজারে গিয়ে মাছ-তরকারি কিনে আনো। তোর কাছে টাকা আছে তো? গাড়ির ভাড়া!- বাবার সচেতন প্রশ্ন।  বললাম- তুমি একদম চিন্তা করো না। আর এই অবস্থা আমাকে কেনো জানাওনি?  বাবা বললেন- তোকেই …

Read More »

ভালোবাসার কষ্টের গল্প বড় ছেলে | মধ্যবিত্ত ছেলেদের কষ্টের গল্প

পাংশা রেলস্টেশনের মজিদ চাচার দোকানের চা আমার খুব বেশি পছন্দের। প্রতিদিন কলেজে যাওয়ার আগে একটু বাইরে থেকে ঘুরে যাই। বাইরে এলে চাচার দোকানে গিয়ে বসি। একই টাইমে প্রতিদিন মধুমতি ট্রেন ছাড়ে। চা শেষ করে প্ল্যাটফর্মে গিয়ে দাঁড়াই। ট্রেন ছাড়ার বাঁশি বাজে। ট্রেন চলে যায় তার গন্তব্যের দিকে। ট্রেনের এই চলে যাওয়ার দৃশ্য দেখতে ভালো লাগে। কত মানুষ প্রিয়জনের সঙ্গে করে …

Read More »

চরম হাসির গল্প ক্লাস্রুমের ভূত পার্ট ২ | কমেডি হাসির গল্প

প্রথম পার্ট পড়ুনঃ ছোট হাসির গল্প ক্লাস্রুমের ভূত আলমঙ্গীর তখন বলল, তার মানে আপনি বোঝাতে চাইছেন ভূত বলে কিছু নেই? ভূত যে আছে সেটা আমি আজ প্রমাণ করব। বড় বড় বিজ্ঞানীর নামের পাশে আরেকটা নাম প্রতিষ্ঠিত করব। সেটা হলো ‘বিজ্ঞানী আলমগীর কবীর’। সবাই হো হো করে হেসে দিল। ক্লাসের এক রোল নুসাইবা বলল, তাহলে দেখাও তোমার ভূত। আমরা দেখি সেই মহান জিনিস। আলমঙ্গীর বলল, …

Read More »

প্রচন্ড হাসির গল্প ক্লাস্রুমের ভূত | বাংলা নতুন হাসির গল্প

আমার একটা ভূত আছে। সে আমার খুব ভালো বন্ধু । গতকাল রাতেও তো কথা হয়েছে। কথাটা যখনই আলমগীর বলল, তখনই আমরা যেন আকাশ থেকে পড়লাম। ক্লাসের সবাই আলমগীরের দিকে ফ্যাল ফ্যাল করে তাকিয়ে আছে । আলমগীর যেন একটা টেলিভিশন, সবাই তাকে দেখছে। একটু আগে বাংলা প্রথম পত্র ক্লাস শেষ হয়েছে। খলিল স্যার আজ পড়িয়েছেন মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের ‘তৈলচিত্রের ভূত’। তিনি বাংলা পড়লেও বিজ্ঞানকে ভালোবাসেন। …

Read More »

শিক্ষনীয় হাসির গল্প দাদুর চোর ধরা পার্ট ২ | বাস্তব হাসির গল্প

প্রথম পার্ট পড়ুনঃ নতুন হাসির গল্প দাদুর চোর ধরা সে যাই হোক, আমি দূর থেকেই দেখলাম ইটের রাস্তার কাছে তিনজন মানুষ দাঁড়ানো। তাদের মুখ মাফলার দিয়ে ঢাকা। তাই মুখ ভালোমতো দেখা যাচ্ছে না। ওদের হাবভাব দেখে আমার বেশ সন্দেহ হলো। একটু কাছাকাছি যেতেই একজন বললো- এতো দেরি করলি কেন? রাত শেষ হয়ে ভোর হয়ে যাচ্ছে, আর তুই এখন এলি! কাজ সেরে …

Read More »